শিরোনামঃ
![]() ০৪-০৬-২০২৫ ০৫:১২ অপরাহ্ন |
বুধবার (৪ জুন) দুপুরে উপজেলার গুপ্টি পূর্ব ইউনিয়নের গল্লাক বাজার এলাকায় এ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট সুলতানা রাজিয়া।
উপজেলা প্রশাসন থেকে জানানো হয়, নিজের বাড়িতে দীর্ঘদিন ধরে ‘মিলন মেডিকেল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছিলেন রিপন চন্দ্র দে। তার এই প্রতিষ্ঠানের কোনো সরকারি অনুমোদন ছিল না।
এছাড়া সেখানে কোনো ডিগ্রিধারী চিকিৎসক, দক্ষ নার্স, ল্যাব সহকারী বা প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত টেকনিশিয়ানও ছিলেন না। তবুও নিয়মিত বিভিন্ন রোগ নির্ণয় পরীক্ষা, চিকিৎসাসেবা এবং অস্ত্রোপচার কার্যক্রম পরিচালনা করা হতো।
ভ্রাম্যমাণ আদালতে অংশ নেওয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. আসাদুজ্জামান জুয়েল বলেন, রিপন চন্দ্র দে একজন ডিগ্রিহীন ব্যক্তি, অথচ নিজেকে ডাক্তার পরিচয় দিয়ে প্রতারণা করে রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছিলেন। তার প্রতিষ্ঠানটিও সম্পূর্ণ অবৈধভাবে পরিচালিত হচ্ছিল। এ ধরনের ভুয়া চিকিৎসা কার্যক্রম মানুষের জীবনের জন্য হুমকিস্বরূপ। তিনি আরও বলেন, অবৈধ ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতে আরও উপস্থিত ছিলেন- উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সুমন ভৌমিক ও স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শাহজাহান পাটওয়ারী।
ঠিকানা : Ibrahim Monjil, New Track Road (Bottola), Chandpur-3600.
মোবাইল : ০১৭৭৯-১১৭৭৪৪
ইমেল : chandpurbulletin@gmail.com
সম্পাদক ও প্রকাশক: আলআমিন ভূঁইয়া